Sunday, May 13, 2018

১৫ আগষ্ট আমাদের যে শিক্ষা দিয়ে গিয়েছে

Image may contain: 3 people, people smiling, text
১৫ আগষ্ট আমাদের যে শিক্ষা দিয়ে গিয়েছে; সব নেতাই ভুলে গেছেন-মনে রেখেছেন শুধু শেখ হাসিনা; তাঁর পরিবারের ১৮ জন সদস্যকেই হত্যা করা হয়েছে। শেখ হাসিনার কষ্ট স্বয়ং আল্লাহ্‌ ছাড়া কেউ অনুভব করে না। যদি করতেন তাহলে অর্থের পিছনে দৌড়াতেন না।

স্যাটেলাইট নিয়ে উচ্চ মর্যাদায়: প্রধানমন্ত্রী

স্যাটেলাইট নিয়ে উচ্চ মর্যাদায়: প্রধানমন্ত্রী
মহাকাশে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠানোর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বে উচ্চ মর্যাদার স্থানে পৌঁছেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের সঙ্গে মহাকাশ যুগে বাংলাদেশ নতুন যুগে প্রবেশ: শেখ হাসিনা

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের পর শনিবার সকালে ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “স্বাধীন জাতি হিসাবে বিশ্ব দরবারে আমরা উচ্চ মর্যাদা পেয়েছি।” এ আগে ভোররাতে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ হয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পেসএক্সের মাধ্যমে।
মুগদায় আন্তর্জাতিক নার্সেস দিবস এবং জাতীয় নার্সিং উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা বলেন, “উৎক্ষেপণ করা হয়েছে অত্যন্ত সফলভাবে। বাংলাদেশ এখন মহাকাশে অবস্থান করছে।”
মহাকাশে উগগ্রহ পাঠানোর তালিকায় ৫৭তম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থানের কথাও জানান তিনি।
ক্ষমতার ধারাবাহিকতা ছিল বলেই এই অর্জন সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা।
“বাংলাদেশের জনগণ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে এদেশের স্বাধীনতা অর্জন করেছে। আবার, নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছিল বলেই আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করতে পেরেছে। আর, সরকার গঠন করে বাঙলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে ব্যাপকভাবে কাজ করেছে। আর, সেই কাজের ফলেই আমরা বাংলাদেশকে আজকে মহাকাশ পর্যন্ত নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছি।”
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের গায়ে বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকার রঙের নকশার ওপর ইংরেজিতে লেখা রয়েছে বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু। বাংলাদেশ সরকারের একটি মনোগ্রামও সেখানে রয়েছে।
বাংলাদেশ এতদিন বিদেশি স্যাটেলাইট ভাড়া করে সম্প্রচার ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ বিষয়ে গবেষণার কাজ চালিয়ে আসছিল; বর্তমানে বিদেশি স্যাটেলাইটের ভাড়া বাবদ বাংলাদেশকে গুণতে হয় ১ কোটি ৪০ লাখ ডলার।

বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের উপকারিতার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, “এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে শুধু যে বিনোদন হবে; তা নয়। এটা আমাদের সার্বিকভাবে কাজে লাগবে।
“বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমরা ব্যবহার করতে পারব। আমাদের শিক্ষা, বিনোদন, চিকিৎসা সেবাসহ এমনকি প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে শুরু করে বিভিন্নক্ষেত্রে আমরা এখান থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারব।”
“স্যাটেলাইটের মাধ্যমে এখন সারা বাংলাদেশে এমনকি প্রত্যন্ত অঞ্চলে .. পাহাড়ি অঞ্চল, চরাঞ্চল ও দ্বীপাঞ্চল থেকে শুরু করে সমগ্র অঞ্চলেই এই সেবাটা পৌছে দিতে পারব।”সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে ৪০টি ট্রান্সপন্ডার থাকবে, যার ২০টি বাংলাদেশের ব্যবহারের জন্য রাখা হবে এবং বাকিগুলো ভাড়া দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব হবে। এক্ষেত্রে নেপাল, মিয়ানমার ও ভুটানের কাছে স্যাটেলাইট সেবা দিয়ে প্রাচ পাঁচ কোটি টাকা আয়ের সম্ভাবনা দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সেই সাথে সাথে শুধু আমাদের দেশের না.. বেশ আরো কয়েকটি দেশ.. তাদেরকে আমরা এখান থেকে কিছুটা স্পেস ভাড়া দিয়ে আমরা কিন্তু বৈদেশিক মুদ্রাও অর্জন করতে পারবো। সেই সুযোগটাও আমাদের আছে।”

বাংলাদেশ স্যাটেলাইট: বাণিজ্যিকভাবে কতটা সফল হবে?

বাংলাদেশ স্যাটেলাইট: বাণিজ্যিকভাবে কতটা সফল হবে?
মহাকাশে উৎক্ষেপণের অপেক্ষায় রয়েছে বাংলাদেশের বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট।
এই স্যাটেলাইট তৈরি এবং উৎক্ষেপণের পুরো প্রক্রিয়ায় প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা খরচ করেছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশ সরকার বিষয়টি ন্যাশনাল প্রাইড বা জাতীয় গৌরবের অংশ হিসেবেই দেখছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে যখন এই স্যাটেলাইট মহাকাশের দিকে ছুটবে তখন সে মুহূর্তটি উদযাপন করার জন্য সরকারের দিক থেকে নানা আয়োজন করা হয়েছে।
এর আগে পৃথিবীর ৫৬টি দেশ মহাকাশে স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই স্যাটেলাইট থেকে বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হবার সম্ভাবনা কতটা? কী কাজে লাগবে এই স্যাটেলাইট?
প্রযুক্তির সাথে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কয়েকটি ক্ষেত্রে এই স্যাটেলাইট কাজে লাগতে পারে।
প্রত্যন্ত এলাকায় টেলিযোগাযোগ এবং ইন্টারনেট সেবা বিস্তৃত করা,
যারা ভি-স্যাট ব্যবহার করে তথ্য আদান-প্রদান করছেন তাদের কাজে,
বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর সম্প্রচারের জন্য, এবং
ডিটিএইচ সেবা অর্থাৎ বর্তমানে কেবল টিভির যে সংযোগ আছে সেটির মান উন্নয়ন করা।
ইন্টারনেট ব্যবসার সাথে জড়িত সিরাজুল হায়দার বলছেন, "সবচেয়ে বেশি সুবিধা হবে কেবল টিভির ক্ষেত্রে। ট্রিপল প্লে- অর্থাৎ ডিশ, ইন্টারনেট ও কলিং- এ তিনটি সেবা একসাথে ডিটিএইচ এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে। এতে করে প্রত্যন্ত এলাকায় এই সুবিধা ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব হবে।"
ধারণা করা হচ্ছে, বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের একটি বড় গ্রাহক হবে।
বেসরকারি টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন বা অ্যাটকোর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং একাত্তর টিভি'র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল হক বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলো অ্যাপস্টার সেভেন নামের একটি বিদেশি স্যাটেলাইট ব্যবহার করছে।
তিনি বলেন, বিদেশি স্যাটেলাইট ভাড়া বাবদ বাংলাদেশের প্রতিটি টেলিভিশন স্টেশন মাসে ২৪ হাজার ডলার খরচ করে। সেই হিসেবে বাংলাদেশের সবগুলো টেলিভিশন চ্যানেলের বিদেশি স্যাটেলাইট ভাড়া বাবদ প্রতি মাসে মোট খরচের পরিমাণ প্রায় ১৫ লাখ ডলার।
বিবিসি বাংলায় আরও পড়তে পারেন:
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের যে সাতটি তথ্য না জানলেই নয়

আটকে গেল বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের উৎক্ষেপণ
লাদেশের টিভি চ্যানেলগুলো কি এ স্যাটেলাইট ভাড়া নেবে?
"আমরা অবশ্যই নেব। যেমন ধরুন, ভাড়া বাড়িতে থাকলাম। কিন্তু বাড়িটা কখনো আমার হলো না। কিন্তু বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে ভাড়া দিলে সেটি থেকে বাংলাদেশের আয় হবে," বলছিলেন মোজাম্মেল হক।
বাংলাদেশের টেলিকম খাতের একজন বিশেষজ্ঞ আবু সাইয়িদ খান বলেন, বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক বাজার লক্ষ্য করে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে বিনিয়োগ করা হয়েছে।
এই স্যাটেলাইটের জন্য যে টাকা খরচ হয়েছে, আগামী সাত বছরের মধ্যে সে খরচ উঠে আসবে বলে মনে করে বাংলাদেশ সরকার।
মি: খান মনে করেন, "যদি পেশাদারিত্বের সাথে পরিচালনা করা হয়, তাহলে এ বিনিয়োগ উঠে আসা কষ্টকর ব্যাপার নয়।"
চ্যালেঞ্জ কোথায়?
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে দুটো চ্যালেঞ্জ আছে। প্রথমত; এর অবস্থান এবং দ্বিতীয়ত; এর দূরত্ব।

বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলো বর্তমানে অ্যাপস্টার নামে যে স্যাটেলাইট ব্যবহার করছে সেটি বাংলাদেশের উপরে ৯০ ডিগ্রিতে অবস্থান করছে। অ্যাপস্টার সেভেনের মাধ্যমে একদিকে দুবাই এবং অন্যদিকে মালয়েশিয়া পর্যন্ত সম্প্রচারের সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে।
মোজাম্মেল হক বলেন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের অবস্থান হবে ইন্দোনেশিয়ার উপর ১১৯ ডিগ্রিতে এবং বাংলাদেশ থেকে ৪৫ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে এই স্যাটেলাইট থাকবে। ফলে এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্য পর্যন্ত সরাসরি পৌঁছনো সম্ভব হবে না। আরেকটি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে পৌঁছাতে হবে।
কিন্তু তারপরেও এ বিষয়টিকে খুব বড় কোন সমস্যা হিসেবে দেখছেন না মি: হক।
"এটা আমাদের মাথার উপরে হলে একদিকে আমরা দুবাই এবং অন্যদিকে মালয়েশিয়া পর্যন্ত চলে যেতে পারতাম।"
কিন্তু সিগন্যাল যথেষ্ট ভালো হলে এটি কোন সমস্যা নয় বলে মি: হক মনে করেন। তিনি বলেন, টেলিভিশন চ্যানেলগুলো বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট তিনমাস পরীক্ষামূলক-ভাবে ব্যবহার করতে পারবে।
সম্প্রচার মানের দিক থেকে সন্তুষ্ট হলেই তারা এই স্যাটেলাইট পাকাপাকিভাবে ব্যবহার করবেন বলে উল্লেখ করেন তিনি।স্যাটেলাইট কোন পজিশনে থাকবে সেটির জন্য আইটিইউ (ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন) থেকে বরাদ্দ নিতে হয়।
"কিন্তু আমাদের মাথার উপরের জায়গাটা নিয়ে তদানীন্তন সরকারগুলো আইটিইউকে বারবার তাগাদা দেয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দ করা জায়গা কী হবে কোন সরকার ২০০৮-১০ এর আগ পর্যন্ত সেটি নিয়ে চিন্তাও করেনি। সেজন্য আমাদের উপরে জায়গা আমরা পাইনি," বলছিলেন মি: হক।
বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটে মোট ৪০টি ট্রান্সপন্ডারের মধ্যে অর্ধেক বিভিন্ন দেশের কাছে ভাড়া দেবার পরিকল্পনা আছে। বাকি অর্ধেক অর্থাৎ ২০টি ট্রান্সপন্ডার ব্যবহার করবে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো।
এর মধ্যে ১২টি ট্রান্সপন্ডার বরাদ্দ রয়েছে ডিটিএইচ (ডাইরেক্ট টু হোম) কোম্পানির জন্য। কিন্তু সে দুটি কোম্পানি যদি এ স্যাটেলাইট ভাড়া না নেয়, তাহলে এটির অর্ধেক অব্যবহৃত থেকে যাবে বলে উল্লেখ করেন মি: হক।
তিনি বলছেন, ডিটিএইচ কোম্পানিগুলোর বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ভাড়া নেবার সম্ভাবনা আপাতত দেখা যাচ্ছে না।
সীমাবদ্ধতা কোথায়?
টেলিকম বিশেষজ্ঞ আবু সাইয়িদ খান মনে করেন, স্যাটেলাইট পরিচালনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সীমাবদ্ধতা একটাই। সেটা হচ্ছে পরিচালনা কার্যক্রম।
তিনি মনে করেন, এখানে প্রযুক্তি কোন বিষয় নয়। বরং প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে ব্যবসা পরিচালনা করাটাই হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। প্রযুক্তিগত দিক থেকে কোনই আশংকা নেই।
পরিচালনা যদি ঠিক মতো হয় তাহলে সাফল্য 'অবধারিত' বলে মনে করেন মি: খান।
উদাহরণ দিয়ে মি: খান বলেন, "বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বোয়িং এবং এয়ারবাসের প্রযুক্তি ব্যবহার করে। সে প্রযুক্তি এমিরেটস বা সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স তারাও ব্যবহার করে। অতএব এখানে প্রযুক্তি কোন বিষয় নয়। এখানে ব্যবসা পরিচালনার ধরণটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।"
তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্যাটেলাইট ব্যবহার করে বিদেশি কোম্পানিগুলো যদি লাভের সম্ভাবনা দেখতে পায় তাহলে তারা অবশ্যই সিটে ভাড়া নেবে।

Falcon 9 carries Bangladesh’s space ambitions

Falcon 9 carries Bangladesh’s space ambitions

bangatop

Today brings historic firsts for both SpaceX and Bangladesh: the former is sending up the final, highly updated revision of its Falcon 9 rocket for the first time, and the latter is launching its first satellite. It’s a preview of the democratized space economy to come this century.
Update: Success! The Falcon 9 first stage, after delivering the second stage to the border of space, has successfully landed on the drone ship Of Course I Still Love You, and Bangabandhu has been delivered to its target orbit.
You can watch the launch below:
Although Bangabandhu-1 is definitely important, especially to the nation launching it, it is not necessarily in itself a highly notable satellite. It’s to be a geostationary communications hub that serves the whole country and region with standard C-band and Ku-band connectivity for all kinds of purposes.
Currently the country spends some $14 million per year renting satellite time from other countries, something they determined to stop doing as a matter of national pride and independence.“A sovereign country, in a pursuit of sustainable development, needs its own satellite in order to reduce its dependency on other nations,” reads the project description at the country’s Telecommunications Regulation Commission, which has been pursuing the idea for nearly a decade.
It contracted with Thales Alenia Space to produce and test the satellite, which cost about $250 million and is expected to last at least 15 years. In addition to letting the country avoid paying satellite rent, it could generate revenue by selling its services to private companies and nearby nations.

“This satellite, which carries the symbolic name of the father of the nation, Bangabandhu, is a major step forward for telecommunications in Bangladesh, and a fantastic driver of economic development and heightened recognition across Asia,” said the company’s CEO, Jean-Loïc Galle, in a recent blog post about the project.
Bangabandhu-1 will be launching atop a SpaceX Falcon 9 rocket, but this one is different from all the others that have flown in the past. Designed with crewed missions in mind, it could be thought of as the production version of the rocket, endowed with all the refinements of years of real-world tests.
Most often referred to as Block 5, this is (supposedly) the final revision of the Falcon 9 hardware, safer and more reusable than previous versions. The goal is for a Block 5 first stage to launch a hundred times before being retired, far more than the handful of times existing Falcon 9s have been reused.
There are lots of improvements over the previous rockets, though many are small or highly technical in nature. The most important, however, are easy to enumerate.
The engines themselves have been improved and strengthened to allow not only greater thrust (reportedly about a 7-8 percent improvement) but improved control and efficiency, especially during landing. They also have a new dedicated heat shield for descent. They’re rated to fly 10 times without being substantially refurbished, but are also bolted on rather than welded, further reducing turnaround time.
The legs on which the rocket lands are also fully retractable, meaning they don’t have to be removed before transport. If you want to launch the same rocket within days, every minute counts.
Instead of white paint, the first stage will have a thermal coating (also white) that helps keep it relatively cool during descent.
To further reduce heat damage, the rocket’s “grid fins,” the waffle-iron-like flaps that pop out to control its descent, are now made of a single piece of titanium. They won’t catch fire or melt during reentry like the previous aluminum ones sometimes did, and as such are now permanently attached features of the rocket.
(SpaceX founder Elon Musk is particularly proud of these fins, which flew on the Falcon Heavy side boosters; in the briefing afterwards, he said: “I’m actually glad we got the side boosters back, because they had the titanium fins. If I had to pick something to get back, it’d be those.”)
Lastly (for our purposes anyway) the fuel tank has been reinforced out of concerns some had about the loading of supercooled fuel while the payload — soon to be humans, if all goes well — is attached to the rocket. This system failed before, causing a catastrophic explosion in 2016, but the fault has been addressed and the reinforcement should help further mitigate risk. (The emergency abort rockets should also keep astronauts safe should something go wrong during launch.)
The changes, though they contribute directly to reuse and cost reductions, are also aimed at satisfying the requirements of NASA’s commercial crew missions. SpaceX is in competition to provide both launch and crew capsule services for missions to the ISS, scheduled for as early as late 2018. The company needs to launch the Block 5 version of Falcon 9 (not necessarily the same exact rocket) at least 7 times before any astronauts can climb aboard.
The Bangabandhu-1 (BD-1) is the first Bangladeshi geostationary communications satellite. It was launched on May 11, 2018.[1] The project is being implemented by Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) and was the first payload launched by a Falcon 9 Block 5 rocket.[3]

Contents

Overview

The Bangabandhu-1 satellite is expected to be located at the 119.1° East longitude geostationary slot. It is named after the father of the nation, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. It is designed and manufactured by Thales Alenia Space and its launch provider is SpaceX. The total cost of the satellite was projected to be 248 million US dollars in 2015 (Tk 19.51 billion), Bangabandhu Satellite-1 carries a total of 40 Ku-band and C-band transponders with a capacity of 1600 megahertz and a predicted life span to exceed 15 years.[4][5][6][7] The satellite will expand Ku-band coverage over all of Bangladesh and its nearby waters including the Bay of Bengal, India, Nepal, Bhutan, Sri Lanka, the Philippines, and Indonesia. This is coupled with C-band coverage for all aforementioned areas.

Launch

Bangabandhu Satellite-1 was launched at 20:14 UTC on May 11, 2018,[1] on a SpaceX Falcon 9 launch vehicle.[2] It is the first payload to be launched using the new Block 5 model of the rocket.[8][9]
The satellite was originally slated to launch May 10, 2018. However, the rocket carrying the payload triggered an automatic abort as it entered internal power and control at T-58 seconds. Soon after, the rocket launch was pushed back 24 hours, and it was finally launched on May 11, 2018.[10]
Bangabandhu-1 had been previously scheduled to fly on an Arianespace Ariane 5 ECA but Ariane was unable to meet the contractual launch date, which enabled the launch to be switched to its backup launcher, SpaceX.[11]
After launching the satellite, Bangladesh began to receive test signal from it on 12 may. A ground station has built in Bangladesh to control the satellite at Gazipur. A backup ground station also built in Rangamati.[12]

See also

References



  • "SpaceX launch of first "block 5" Falcon 9 rocket scrubbed to Friday". Retrieved 12 May 2018.

  • Krebs, Gunter. "Bangabandhu 1 (BD 1)". Gunter's Space Page. Retrieved 22 November 2016.

  • Daily Star: Bangabandhu Satellite-1 set to launch on May 11

  • "Bangabandhu satellite deal inked with French firm". Retrieved 11 November 2015.

  • "Bangabandhu-satellite-equipment-purchase-deal-signed". Retrieved 11 November 2015.

  • "BTRC-Thales Alenia deal over Bangabandhu Satellite signed". Archived from the original on 15 November 2015. Retrieved 11 November 2015.

  • "Bangladesh Taps Thales Alenia To Build 1st Telecom Satellite". Retrieved 11 November 2015.

  • "Příprava na Block 5 probíhá na několika místech". www.kosmonautix.cz (in Czech). 2018-03-15. Retrieved 2018-03-23.

  • "SpaceX to launch Bangabandhu-1 satellite atop Block 5, the most powerful Falcon 9 rocket to date". Pbs News Hour. 11 May 2018.

  • https://www.nasaspaceflight.com/2018/05/bangabandhu-1-launch-spacexs-affordable-space/

  • http://spacenews.com/how-bangladesh-became-spacexs-first-block-5-falcon-9-customer/


  • External links

    On Friday, May 11th at 4:14 p.m. EDT, SpaceX successfully launched Bangabandhu Satellite-1 from historic Launch Complex 39A (LC-39A) at NASA’s Kennedy Space Center in Florida. Following stage separation, Falcon 9’s first stage successfully landed on “Of Course I Still Love You,” SpaceX’s droneship stationed in the Atlantic Ocean.
    Falcon 9 delivered Bangabandhu Satellite-1 to a geostationary transfer orbit and the spacecraft was deployed approximately 33 minutes after liftoff. The Bangabandhu Satellite-1 mission served as the first flight of Falcon 9 Block 5, the final substantial upgrade to SpaceX’s Falcon 9 launch vehicle. Falcon 9 Block 5 is designed to be capable of 10 or more flights with very limited refurbishment as SpaceX continues to strive for rapid reusability and extremely high reliability. You can watch a replay of the launch below and find more information about the mission in our press kit.

    Watch SpaceX launch a satellite for Bangladesh with its most powerful Falcon 9 rocket yet

    This afternoon, SpaceX is slated to launch the first high-orbit communications satellite ever for the country of Bangladesh, and the company is using its most advanced Falcon 9 yet for the job. Called Bangabandhu-1, the satellite is riding into space on top of SpaceX’s Block 5 Falcon 9 rocket. It’s the last and most powerful version of the Falcon 9 that SpaceX plans to make, as the company switches its focus to developing a new giant rocket and spaceship combo, the BFR.
    The Block 5 sports numerous upgrades designed to make the rocket easier to reuse. Thanks to the changes, the Block 5 shouldn’t require as much time or effort to be made flight-ready again once it lands. And this particular rocket will be showing off its landing skills after the flight. The first stage of the Falcon 9 will return to Earth following launch and attempt a touchdown on one of SpaceX’s autonomous drone ships in the Atlantic Ocean.

    But the primary goal of the mission is to get Bangabandhu-1 into orbit. The satellite will eventually travel to a path 22,000 miles above Earth, where it will provide telecommunications coverage for Bangladesh and surrounding areas. It’s the first time the country will send a communications satellite to this high of an orbit.
    The rocket is slated to take off from SpaceX’s launchpad at Kennedy Space Center in Cape Canaveral, Florida. SpaceX originally tried to take off on Thursday, but the flight was aborted just a minute before launch due to an issue with ground systems. Now, the company will try to take off Friday, May 10th, during a launch window that runs roughly two hours, from 4:14PM to 6:21PM ET. Weather may be a little iffy, though; there’s a 60 percent chance of good conditions.
    SpaceX’s coverage of the launch will begin around 20 minutes before takeoff, so check back then to see the most powerful Falcon 9 ever go to space.
    Update Thursday May 10th, 6:20PM ET: The final countdown of the Falcon 9’s launch was halted just a minute before take off on Thursday, due to problem with ground support systems that triggered the vehicle’s abort sequence. SpaceX wasn’t able to fix the problem during the launch window and has delayed the mission to Friday, May 10th. The company can take off during a launch window that spans between 4:14PM ET and 6:21PM ET.

     


    বি এন পি জামাতকে ক্ষমতায়ন করুন জাতিকে শিখিয়ে দেবে ধর্ষণ খুন গুম দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি লুটপাট চাঁদাবাজি অর্থ পাচার কত প্রকার ও কি কি

    বি এন পি জামাতকে ক্ষমতায়ন করুন জাতিকে শিখিয়ে দেবে ধর্ষণ খুন গুম দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি লুটপাট চাঁদাবাজি অর্থ পাচার কত প্রকার ও কি কি
    Image may contain: 6 people

    জননেতা শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টার সংক্ষিপ্ত জীবনীঃ

    জননেতা শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টার সংক্ষিপ্ত জীবনীঃ

     আহসান উল্লাহ মাস্টারের শিক্ষাজীবন শুরু হয় নিজ গ্রামের হায়দরাবাদ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষা জীবন শেষ করে টঙ্গী হাইস্কুলে ভর্তি হন। তখন থেকেই টঙ্গীতে ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে শুরু করেন। ১৯৬২ সালে হামুদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলনে রাজপথে নামে ছাত্র-ছাত্রীরা। সে সময়ে টঙ্গীতে যে আন্দোলন হয়েছিল সেই আন্দোলনে স্কুল পড়ুয়া ছাত্র আহসান উল্লাহ রাজপথে নেমে পড়েন। অংশগ্রহণ করেন মিছিলে। তখন থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন। আহসান উল্লাহ ১৯৬৫ সালে টঙ্গী হাইস্কুল থেকে এসএসসি পাস করে ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে অবস্থিত তৎকালীন কায়েদে আজম কলেজে (বর্তমান শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারী কলেজ) একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধুর ঘোষিত বাঙালীর মুক্তির সনদ ৬ দফা দাবি নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা যখন রাজপথে, তখনও ভাওয়ালের এই সন্তান আহসান উল্লাহ রাজপথের একজন সাহসী সৈনিক। রাজনীতির লড়াকু সৈনিক হিসেবে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে তার সখ্য গড়ে উঠতে থাকে। তিনি পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে রাজনীতি চালিয়ে যেতে থাকেন। ১৯৬৮ সালে তথাকথিত আগরতলা মামলায় বাঙালীর অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অভিযুক্ত করে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান বাঙালীর স্বাধিকার আন্দোলনকে চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার চক্রান্ত করে। ঐতিহাসিক আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা পরিচালনার জন্য তহবিল সংগ্রহ করার নিমিত্তে টঙ্গী-জয়দেবপুরের জন্য যে কমিটি গঠিত হয়েছিল, সেই কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন আহসান উল্লাহ মাস্টার। তিনি কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে ‘মুজিব তহবিল’-এর জন্য প্রতিটি কুপন ১০ পয়সা করে বিক্রয় করেন। ১৯৬৯ সালে ৬ দফা ও ১১ দফার ভিত্তিতে গণআন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। আহসান উল্লাহ ১৯৭০ সালে ডিগ্রী পাস করেন। টঙ্গীর নতুন বাজারে অবস্থিত টঙ্গী হাইস্কুল আউচপাড়ায় স্থানান্তর হওয়ার পর টঙ্গীর নোয়াগাঁও-তে এমএ মজিদ মিয়া হাই স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৯ সালে। এই স্কুলটি প্রতিষ্ঠার জন্য যে ক’জন শিক্ষানুরাগীর অবদান ছিল তাদের মধ্যে আহসান উল্লাহ একজন। স্কুলটির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করে প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়নে ভূমিকা রাখেন। পরবর্তীতে তিনি ঐ স্কুলে সহকারী প্রধান শিক্ষক (১৯৭৭-১৯৮৪) ও প্রধান শিক্ষকের (১৯৮৪-২০০৪) দায়িত্ব যোগ্যতার সঙ্গে আমৃত্যু পালন করেন। ১৯৭১ সালের ১৯ মার্চ জয়দেবপুরের ক্যান্টনমেন্টের বাঙালী সৈন্যদের নিরস্ত্র করতে ঢাকা থেকে আসা পাকিস্তানী বাহিনীকে ব্যারিকেড দিয়ে বাধা দেয়ার জন্য জনতাকে উদ্বুদ্ধ করার কাজে তাঁর ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং ডাক দেন বাংলাদেশকে শত্রুমুক্ত করার। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ার আগে তিনি পাকিস্তানী বাহিনীর হাতে আটক হন এবং নির্যাতিত হন। আহত অবস্থায় আহসান উল্লাহ মাস্টার মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। ভারতের দেরাদুনের তান্দুয়া থেকে গেরিলা ট্রেনিং নিয়ে ডাঙ্গা, পুবাইল, টঙ্গী, ছয়দানাসহ বিভিন্ন স্থানে গেরিলাযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ বিকেলে দেশ শত্রুমুক্ত হয় ও মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জিত হয়। আহসান উল্লাহ মাস্টারের মতো হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধার অবদান বাংলাদেশের ইতিহাসের পাতায় ভাস্বর হয়ে থাকবে। তিনি শিক্ষকদের নেতা ছিলেন। টঙ্গীর শিক্ষক সমিতির সভাপতি হিসেবে শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি আদায়ের সব কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে সবার প্রিয়ভাজন হয়েছেন। কিন্তু আমাদের ট্র্যাজেডি হচ্ছে যে স্কুলে তিনি প্রধান শিক্ষক, সেই স্কুলের বিজ্ঞান ভবনের সামনে ২০০৪ সালের ৭ মে কুচক্রীমহল গুলি করে হত্যা করে তাঁকে। ঐ প্রিয় শিক্ষকের গড়া স্কুল রক্তাক্ত হলো তাঁর নিজের রক্ত দিয়ে। শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন জননেতা ও রাজনৈতিক নেতা এবং গণমানুষের নেতা। রাজনীতি যখন পেশী ও অর্থশক্তির হাতে বন্দী, তখন এই ব্যতিক্রমী জননেতার নীতি ও আদর্শ অনুকরণীয়। টঙ্গীর শিক্ষক সমিতির নেতা হিসেবে শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি আদায়ের সব কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহণ করে শিক্ষকদের কাছে প্রিয়ভাজন হয়ে ওঠেন। তাঁর ঘাতকরা বিচারিক আদালত থেকে শাস্তি পেয়েছে এবং আইনগত চূড়ান্ত রায়ের অপেক্ষায় দেশবাসী। অন্যদিকে জননেতা শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার যে অসুস্থ রাজনীতি ও অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, সেই অসুস্থ রাজনীতির দূরীকরণ ও অপশক্তিকে সমাজ থেকে নির্মূল করা যায়নি। আজ সেই অসুস্থ রাজনীতি ও অপশক্তির বিরুদ্ধে শুভবোধের জাগরণ ঘটুক শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের  মৃত্যুবার্ষিকীতে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।জননেতা শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টার সংক্ষিপ্ত জীবনীঃ জননেতা শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টার শ্রদ্ধাঞ্জলি জননেতা শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন পরীক্ষিত দেশপ্রেমিক। বাংলাদেশের রাজনীতিতে তিনি ছুঁয়ে গেছেন সকল স্তরকে ও সব কিছুকে। বিশেষ করে শ্রমজীবী মানুষের মানসপটে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার নিত্য ও সদা বিরাজমান। আজ ৭ মে জননেতা শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৫০ সালের ৯ নভেম্বর তৎকালীন ঢাকা জেলার (বর্তমানে গাজীপুর জেলা) পুবাইল ইউনিয়নের হায়দর…াবাদ গ্রামে আহসান উল্লাহ মাস্টার জন্মগ্রহণ করেন।
    — with Md Zahid Ahsan Russel.

    Sunday, July 23, 2017

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেমুক্তির খোলা চিঠিঃ

    come to mukthi and learn the truth
    মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেমুক্তির খোলা চিঠিঃ 

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমি বিশেষ্য বিশেষন দিয়ে তোষামোদি করতে জানিনা। তাই সরাসরি আমার কিছু না বলা কথা এবং কিছু হতভাগা মুক্তিযোদ্ধাদের করুন ইতিহাস আপনার সদয় অবগতির জন্য মিডিয়ার সাহায্য নিতে বাধ্য হলাম।
    আপা, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুজিবনগরে প্রশিক্ষণ নেয়া যোদ্ধা।
    স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে ১৯৭২ সালের ২রা মার্চ জাতিরজনক বংগবন্ধু/বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহীদ তাজুদ্দিন আহমেদ একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেই ১০ মিনিটের নির্দেশে ভূমি মন্ত্রণালয়ে চাকুরী প্রদান করেছিলেন। ৭ দিন কি ৮ দিন পায়ে হেটে না খেয়ে মুজিবনগরে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলাম একটি স্বাধীন সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নেশায়।
     এ নেশা সাড়ে সাত কোটি মানুষের রক্তে মাংসে অস্তিত্বে মগজে সেলের মত বিধেছিল ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ "পশ্চিমা হানাদার বাহিনীর হাত থেকে বাংলাকে মুক্ত করতে হবে"
     জাতিরজনকের এই উদাত্ত আহবানে সারা দেয়া কী ভুল সিদ্ধান্ত ছিল? তাই আমি মুক্তিযোদ্ধা। নামবিহীন অস্তিত্ববিহীন মুক্তিযোদ্ধা! নাম বদলে দিলাম। মোঃ মোকতেল হোসেন থেকে নাম বদলে হয়ে গেলাম মোকতেল হোসেন মুক্তি।
    পরবর্তীতে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু ১৩ই এপ্রিল ১৯৭২ সালে মন্ত্রী পরিষদ গঠন করে প্রধানমন্ত্রী হলে মাদারীপুরের কৃতি সন্তান মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক খাদ্যমন্ত্রী প্রয়াত ফনি ভূষন মজুমদারের অনুস্বাক্ষরে বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবীল থেকে এক হাজার টাকার অনুমোদন (মাদারীপুর মহকুমা প্রশাসক অফিসে) এবং ৩ বান ঢেউ টিন প্রদান করেন।
    ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের রেকর্ডে একজন মুক্তিযোদ্ধার কোটায় আমার চাকুরী হয়েছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের সচিবালয়ে আমিই ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রথম নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারী ছিলাম। আমার ডিউটি ছিল জননেত্রী শেখ হাসিনার ফুফা, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি, সাবেক চীপ হুইপ আলহাজ্ব হাসনাত আব্দুল্লাহ সেরনিয়াবাত এর গর্বিত পিতা, যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি ভাইয়ের শ্বশুর, সাংসদ ব্যারিষ্ঠার তাপসের নানা সাবেক কৃষক লীগের সভাপতি ভুমি মন্ত্রী ও পরবর্তীতে পানি সম্পদ মন্ত্রী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায়।
    ইতিহাসের ঘৃণ্য কালো অধ্যায় ১৫ঈ আগস্টের মধ্যযূগীয় বর্বর হত্যাকান্ডের লাশ দেখে আমি পাগল হয়ে যাই। পিজি হাসপাতালে আমার ৩ মাস চিকিতসা চলে এবং সে তিন মাসের বেতন ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তন করে। এ কথা সকলেই জানেন।
    আমি ভারতের প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা। আমার ঘরের সব কাগজপত্র আমার ভাইদের শিক্ষার সনদ, জমির দলিল দস্তাফেজ সমূহ সব মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ছিড়ে ফেলি। আমার পরিবারের সব আমি ধংস করে ফেলেছিলাম। ভুমি মন্ত্রনালয় তার প্রমান।
    আমি মন্ত্রীকে এসব কথা বলাতে আমাকে অপমান করতে পারেন না। আমি প্রবাসে থাকি। আমাকে আবেদনের সুযোগ না দিয়ে অপমান করার অধিকার মন্ত্রীর নাই। তিনি আমার দরখাস্ত গ্রহন করা ও না করার অধিকার রাখেন কিন্তু মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর নির্দেশে  আমাকে অপমান করতে পারেন না। তিনি আমার আবেদনে লিখেছেন
    “যেহেতু আবেদনকারী বহুবার দেশে এসেছিলেন এবং আবেদন করেন নি তাই তার আবেদন গ্রহন করা গেল না”
    তিনি মেজর জেনারেল সুবিদ আলীর শিখানো কথা মত বললেনঃ ৪৫ বছর পরে মুক্তিযোদ্ধা হতে এসেছে। বের করে দেন”। 
    আমি মুক্তিযোদ্ধাই নই, একজন সক্রিয় আওয়ামি যোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ ছাড়া আমার জীবনে অন্য কোন বিষয় কাজ করেনি এবং এ মুক্তিযুদ্ধ বংগবন্ধ ও আওয়ামী লীগই আমার ধ্যান ধারনা চিন্তা চেতনা আদর্শ এ কথা প্রমান করে আমার ৬০ হাজার প্রায় লীফলেটস, ব্যানার ও পোষ্টার এশিয়ায় ইন্টারনেট চালু হবার পর থেকেই কার বিনা প্ররোচনায় করে এসেছি। শুধু তাই নয় আমি ২০০ ওয়েব সাইট ও ব্লগ মেইনটেইন করি যা’শুধু যুদ্ধাপরাধী মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ সংক্রান্ত। এ সকল ছবি ও ব্লগ/ওয়েবসাইটগুলোই প্রমান করে যে আমি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে রীতিমত একজন বদ্ধ উন্মাদসম গবেষক।Just write my name on the google search engine where you’ll get real Identity of mine “write Moktel Hossain Mukthi or muktimusician.এ ছাড়াও আমি একজন একনিষ্ঠ অনলাইন আওয়ামী যোদ্ধা। মালদ্বীপের বঙ্গবন্ধু পরিষদ এবং আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, মালদ্বীপের মাটিতে আমিই সর্ব প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু এবং পাকিস্তানের ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য জনসভায় বক্তৃতা প্রদান করে পাকিস্তান হাই কমিশনের মামলা খাওয়া একজন মালদ্বীপ সরকারের শিক্ষক।
     মন্ত্রী মহোদয় এ সব পরিচয় জানার পরেও বলেন নি যে আপনি বসেন বা কিছু বরং তাঁর আচার ব্যবহার এতই রুঢ় ছিল যা’ শিবির বা জামাতের কারো সাথে করছেন বলে অনুমেয়। আমার সাথে ভদ্র ভাষায় কথাও বলেন নি। এক পর্যায়ে জেনারেল সুবিদ আলীর কথায় তিনি আমাকে ঘাড় ধরে তাঁর কক্ষ থেকে বেড় করে দেয়ার কথা বলেন এবং অতঃপর.........।।
    তিনি মন্ত্রী না হলে হয়তো সেখানেই কোন দুর্ঘটনা ঘটে যেতো। আমি আমার নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে চলে আসি।
    আমার সহযোদ্ধারা এখনো অনেকেই বেচে আছেন। ড: গোলাপ আমার সাথের একই ক্যাম্পের যোদ্ধা। আওয়ামি যোদ্ধা। 
    মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী সব সময় প্রচন্ড মিথ্যা কথা বলেন। যা' মিডিয়া ও বক্তৃতায় বলেন, বাস্তবের সাথে তার কোন মিল নেই; তিনি যা বলেন সব মিথ্যা কথা মিথ্যা তথ্য। এখনো বহু আসল মুক্তিযোদ্ধার নাম তালিকাভুক্ত করতে পারেনি অথচ তিনি বক্তৃতায় ঘোষনা করলেন সকল জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড করা হবে। আসল অনেক মুক্তিযোদ্ধার নামই সংগ্রহ করতে পারেন নি-তিনি কিভাবে এ ঘোষনা প্রদান করেন?
    তার দেয়া সব তথ্য জাতিকে বিভক্ত করছে; মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কলঙ্কিত হচ্ছে। নতুন তালিকা প্রণয়নের নামে এগুলো প্রতারণা। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী মিথ্যাচার করছেন। মিডিয়া, দেশবাসী এমন কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে প্রতারণা করছেন । দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উপজেলা ও জেলাসমূহে যে দুর্নীতি চলছে, যে সনদ ও মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাইয়ের নামে ব্যবসা বাণিজ্য শুরু হয়েছে তাতে আওয়ামী লীগের বিগত বছরগুলোর সকল সফলতা এমন কি মহান মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের যে অবদান সব মলিন হয়ে যাবে এই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীদের মত স্বজনপ্রীতি দুর্নীতি গ্রস্থ নেতা/কমান্ডারদের কারনে।
    কারন আপনি আদর্শিক কারনে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষন ও মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন করছেন।  সমস্ত মন্ত্রী এম পি দের তৃনমূলের সাথে কোন সম্পর্ক নেই। ক্ষমতা ও অর্থ সম্পদ শালী মধ্য শ্রেণীর নেতা যার মধ্যে অর্ধেকই প্রায় জামাত শিবির ও বি এন পি, তাদের সাথে তাল মিলিয়ে, হাত মিলিয়ে আমার মত পাগল ছাগল নিবেদিত ত্যাগি সৎ নিষ্ঠাবান অভিজ্ঞ উচিত কথাবলার প্রকৃত মুক্তিসেনাদের এভাবেই তারা অপমান তাচ্ছিল্য করে দূরে সরিয়ে রাখে। যে কারনে ছাত্রলীগের ছেলেদের সেনাবাহিনী নৌ বাহিনী বিমান বাহিনী পুলিশ বিজিবি ও অন্যান্য সরকারী ভালো পদে চাকুরী হয় না।
    কারন ওরা ত টাকা দিতে পারবে না। দলীয় ছাত্র লীগের ছেলেদের নিকট টাকা চাইতেও পারে না; যদি আবার নেত্রীকে বলে দেয় বা জানিয়ে দেয়। তাই গোপনে আওয়ামী লীগের নেত্রীর বিশ্বাসী নেতাগন গোপনে চাকুরী প্রদান করে, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ছাত্রীদের ভর্তির সুপারিশ ও তদবীর করে জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েদের । কারন টাকা পাওয়া যাবে।
     উত্তরা ও এয়ারপোর্ট থানা এলাকায় আমার বাস। আমার জানা মতে ঠিক আমারই মত ত্যাগি জীবনবাজী রেখে নৌকার জন্য ভোট সংগ্রহ কারীর একটি মেয়েকে বঙ্গ মাতা স্কুলে ভর্তির জন্য কি না করেছে? মায়া ভাই পর্যন্ত বিষয়টি জানতেন। সে মেয়েটি সুযোগ পায়নি; দেখা গেছে-ঢাকা এয়ারপোর্ট ও বিমানে চাকুরীরত জামাত বি এন পির ছেলে মেয়েরা অজানা রহস্যের কারনে সবাই সুযোগ পেয়ে গিয়েছে।
     এর নাম স্বাধীনতা? মুক্তিযুদ্ধ? আওয়ামী লীগ?
     এত সে বঙ্গবন্ধুর নৌকা ডুবানোর দুরদন্ত শয়তানী মাঝি খন্দকার মোস্তাক আহমেদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, চাষী মাহবুবুল আলম, নূরুল ইসলাম, কে এম ওবায়দুর রহমান তাহের উদ্দিন ঠাকুরদের চেয়ে একটূ কম নয়।
    আমিই হলাম বাঙ্গালী জাতির মধ্যে সবচেয়ে কুলাঙ্গার। ধিক্রিত অবহেলিত লাঞ্ছিত মূর্খ বেয়াকুপ বেয়াক্কেল আহাম্মদ বোকা গাধা । না পারলাম প্রাণ খুলে হাসতে না পারলাম দুটি কন্যা সন্তানকে প্রাণ খুলে হাসতে। কি লাভ হল? এ স্বাধীনতায়? যে স্বাধীনতা আমার অস্তিত্বকে স্বীকৃতি দেয় না; সে স্বাধীনতাকে আমি কেন স্বীকৃতি দেব? রাষ্ট্রই যদি আমাকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি না দেয়, আমি কেন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবো? কেউ দেবে না। এটাই নিয়ম, এটাই লজিক। জানি আমি এতে হবো রাষ্ট্রদ্রোহী। তাও মন্দ কী? একটা কিছু ত হবো? আওয়ামী লীগের একজন মন্ত্রী একজন মুক্তিযোদ্ধাকে ঘাড় ধরে বেড় করে দেয়?? এ স্বাধীনতার অর্থ কী? কেন পেলাম? কি আশায় স্বাধীন হলাম? কিসের নেশায় নৌকা নৌকা মুজিব মুজিব করে জীবনের শেষ অবস্থানটুকুকে ধূলিসাৎ করে দিয়ে নির্বাসিত হলাম এই দ্বীপ রাজ্য মালদ্বীপে । ভুল কোথায়? ভুল তো আছেই হয়তো জানিনা জীবনের কোথায় কোন সিদ্ধান্তে বড় রকমের ভুল ছিল। তাই ভুলের মাশুল দিয়ে গেলাম ৬৫ বছর বয়সের মুক্তিযোদ্ধা মোকতেল হোসেন মুক্তি।
    ভুল তথ্য দিচ্ছেন। এর সমাধান চাই। এর একটি পরিস্কার ব্যাখ্যা চাই; সত্যের জয় হবে; তাই চাই; জাতিরজনকের নাম ভাঙ্গিয়ে কেউ ক্ষমতায় থেকে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের নিয়ে রঙ তামাশা করবে; মুক্তিযোদ্ধা নির্ধারণের নামে ব্যবসা করবে, এর জন্য যুদ্ধে যাইনি, এর জন্য ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী শহীদ হয়নি; এর জন্য ২ লক্ষ ৪০ হাজার মা বোনের ইজ্জত হারায়নি। আসল মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাই করতে ব্যর্থ মোজাম্মেল হক।
    এই মিথ্যাচারের জন্য আল্লাহ্‌ বিচার করবেন রোজ হাসরের দিন। মহান আল্লাহর বিচারে কারো হাত নেই। আল্লাহর উপরে কোন মন্ত্রী নেই; আল্লাহর উপরে বিচারক নেই; রোজ হাসরের থেকে শক্তিশালী ক্ষমতাবান কোন আদালত নেই। বহু আসল মুক্তিযোদ্ধা এখনো তালিকার বাইরে এবং এ সমস্যা আগামী ১০০ বছরেও কোন সরকার সমাধান করতে পারবে না। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের কথা রেকর্ড হবে ।
    মন্ত্রী নিজেও জানে না যে উপজেলা জেলা গুলোতে এই তালিকা নিয়ে কি পরিমান টাকার ছাড়াছড়ি চলছে? কি পরিমান ব্যবসা করছে নব্য থানা কমান্ডারগণ। এমন কোন উপজেলা নেই যেখানে সত্যকারের মুক্তিযোদ্ধা বাদ পড়ে নাই এবং ভূয়া মিথ্যা তথ্য প্রদানকারী মন্ত্রীর ক্ষমতা বলে নয়তো এম পির ক্ষমতা বলে অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বলে নতুন তালিকায় নাম লিখিয়েছে। এমন প্রমান আমার গ্রামে আমার ইউনিয়নে রয়েছে। আমি ত অন্যের ক্কথা শূনে এ সব লিখিনি ভাই।ফুরিয়ে যাচ্ছে ৭১ এর সোনার ছেলে মেয়েরা, বেচে থাকবে শুধু ৭১ এ জন্ম নেয়া নব্য মুক্তিযোদ্ধারা, যারা লক্ষ টাকায় মুক্তিযুদ্ধের সনদ কিনে মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে। আমরা মুজিবনগরে (ভারতে) প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এর চেয়ে বড় পরিচয়ের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপ ভারতের চাদপাড়া এবং পরবর্তীতে ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং আমরাও একই সময়ে একই শিবিরে একই কমান্ডারের অধীন প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা। ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপের নাম যদি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকায় থাকতে পারে, তবে আমাদের নাম থাকবে না কেন? শুধু আমরা নই, সারা বাংলাদেশে বহু অখ্যাত অপরিচিত অশিক্ষিত অজো পাড়া গায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বহু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি। বহু মুক্তিযোদ্ধা ইতোমধ্যেই পরলোকগমন করেছেন, কোন স্বীকৃতি ও সুযোগ সুবিধা ভোগ না করেই তারা চলে গেছেন বাঙ্গালী জাতিকে মহান স্বাধীনতা প্রদান করে। তাদের নাম কে তালিকাভুক্ত করবে? কেন একটি সঠিক তদন্ত কমিটি কর্তৃক সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা হয়নি? এ প্রশ্ন সরকার ও দেশবাসীর কাছে। আমরা মনে করি মহান মুক্তিযুদ্ধের নেত্রিত্বদানকারী দল হিসেবে জাতিরজনক বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের এ মহান দায়িত্ব মুক্তিযোদ্ধাদের জীবদ্ধশায় সম্পন্ন করা উচিত। সবাই শেয়ার করুন, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সত্যিকারে শ্রদ্ধা থাকে।
     আমার সার্টিফিকেট দরকার নাই। কোন ভাতার দরকার নাই। আপনি মুসলমান দাবী করলে আমি কেন করবো না? আমিওত নামাজ পড়ি? মন্ত্রী আমাকে অপমান করতে পারে না। তার চেয়ে আওয়ামী লীগের জন্য আমার অবদান সেই ৬৯ থেকে অদ্যাবধি তিল পরিমান কম নয়; বঙ্গবন্ধু আমাকে চাকুরী দিয়েছিলেন সচিবালয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। অমুক্তিযোদ্ধা ভাতা পায় এবং তা আওয়ামী লীগের আমলে এবং আওয়ামী লীগের মন্ত্রীর স্বাক্ষরে কেন? আমার কি ইচ্ছে করে না যে আমার সন্তান মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হোক। আমার সন্তানের কি ইচ্ছে করে না, তার বাবা মুক্কতিযোদ্ধা এ কথা অন্য দশজনের নিকট বলে গৌরব বোধ করতে? মন্ত্রীর ইচ্ছে মত চলতে পারে না; এ সব তথ্য নেত্রীর জানা দরকার। দেশ আজ কোন পথে যাচ্ছে? শেখ হাসিনা কি করতে চাচ্ছেন? আর তার সাঙ্গ পাংগ মন্ত্রী আমলারা কি করছনে? আওয়ামী লীগ কে এরাই ডুবায় আর বাংলার নিরিহ মানুষ খেসারত দেয়। আমার মাদারীপুরের আমার সহযোদ্ধা ভারতে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধারা কেন তালিকায় এলো না? মন্ত্রী শাহজাহান খান সভাপতি, সেখানেও দেখলাম সব মিথ্যাচার সব ভন্ডামী ভূয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে তিনি হেসে হেসে গল্প করছেন আর কাগজ স্বাক্ষর করছেন। যারা ৭১ সালে জুন মাসে আমাদের লেফট রাইট দেখে পিটি প্যারেড দেখে টিটিকিরি দিয়েছে, তারা এসেছে মুক্তিযোদ্ধা দাবী করতে এবং মন্ত্রী স্বাক্ষর করে দিলেন? দীদার ভাই@ আল্লাহ্‌র কছম, আমার সন্তান যদি আমাকে বাবা না বলে আমি সন্তান বলবো না, আমার পিতা মাতা আমাকে সন্তান হিসেবে স্বীকার না করলে আমিও করবো না। মহান স্বাধীনতা যদি আমাকে মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি প্রদান না করে আমি কেন স্বাধীনতাকে মেনে নেবো? দেশ স্বাধীন করেছি আমরা, ফসল খাবে নবাগতরা; যে সংজ্ঞা আপনি একজন মুক্তিযোদ্ধার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করেন, সেটা আপনার ব্যাপার। আমি মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধ করেছি, দেশ স্বাধীন করেছি; আমি বিজয়কে স্বাধীনতাকে মেনে নিয়েছি স্বীকার করেছি; আপনি স্বাধীনতা; আপনাকেও মেনে নিতে হবে আমি মুক্তিযোদ্ধা। নইলে ত দেশ স্বাধীনই হয়নি। স্বাধীনতা যদি আমাকে মুক্তিযোদ্ধা স্বীকার না করে, আমি কেন স্বাধীনতাকে স্বীকার করবো? আমার অনেক কষ্ট অনেক দুঃখ । সে ১৫ই আগষ্ট থেকে দাউ দাউ করে জ্বলছি। কেউ জানেন না। নেত্রী কিছুটা জানেন। আমি মন্ত্রীকে দেখাবো, তিনি কি করবেন? ক্রস ফায়ার দেবেন, তাতে আমি আরো বিখ্যাত হব; বিশ্ব জানবে শেখ হাসিনার সরকারের উগ্র মেজাজী রগচটা মন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধাকে ক্রস ফায়ার দিয়ে মেরেছে। আমার সন্তানেরা আমার লাশ নিয়ে মিছিল করবে; আমি হব আরো জনপ্রিয়। এর পরেও আওয়ামী লীগ করি; কারন ওটা রক্তে অস্তি মজ্বজায় মিশে গেছে।
    আজ যারা কালকিনিতে কমান্ডার বলে খ্যাত, এদের অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা নয়; এমন কি আমার ইউনিয়ন বাশগাড়ীর সকল মুক্তিযোদ্ধাদের আমার চেয়ে ত অন্য কেউ বেশী চিনে না, জানে না; এমন কি বাছাই কমিটির সভাপতি নৌ মন্ত্রী মোঃ শাহজাহান খানও তাদের চিনেন না। বিগত ১৮ই ফেব্রুয়ারী কালিকিনিতে বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই বাছাই হল। আসল মুক্তিযোদ্ধারা এমন কি ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ কালীন কমান্ডার হানিফ মাহমুদ ( নিউজিল্যান্ড প্রবাসী ) এর নামও তালিকায় নেই যিনি চাদপাড়া রিসিপশন ক্যাম্পের সহকারী ইনুচারজ ছিলেন। হায়দার বেপারী যিনি স্বাধিনতাত্তোর বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এবং ৭১ সালে চাদপাড়া ক্যাম্পের ইনচারজ মাদারীপুর কালকিনি ৩ আসনের প্রথম এম পি (এম সি এ) বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম এডঃ মতিউর রহমান (মতিভাই) র সাথে তার বাসায় থাকতেন এবং ক্যাম্প অফিসের কাজ করতেন। তার দরখাস্তও মাননীয় মন্ত্রী গ্রহন করেন নি;
    বড় কষ্ট পেয়েছি; যারা মুক্তিযোদ্ধা নয়; তাদের সাথে মন্ত্রী মহোদয় হেসে কথা বললেন-গল্প করলেন, তাদের কাগজপত্র স্বাক্ষর করলেন আর যে আসল মুক্তিযোদ্ধা তাকে ফিরিয়ে দিলেন; সে কাদতে কাদতে ফিরে গেল; এ দুঃখজনক ঘটনা বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান খানের দ্বারা সংঘটিত হওয়ায় অবাক বিশ্বয়ে তাকিয়ে ছিলাম এবং লাল বই তে আমার নাম না থাকা সত্বেও আমি কথা বলেছিলাম। ওদের সমর্থন করেছিলাম।
    মহান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিশেষ করে যারা বঙ্গবন্ধুর অবদানকে অস্বীকার করেছে এবং এখনো করছে, তারা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সকল সুযোগ সুবিধা পাবে, তাও আবার আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতাকালীন এবং আপনার মত মাদারীপুর কাপানো আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রীর সামান্য ভুলের কারনে? এটা ঠিক কিনা? আপনি নিজেই অনুধাবন করুন। আমরা আপনার সুবিবেচনা সুবিচারের প্রত্যাশায় অধির আগ্রহে বসে থাকলাম।
    তাছাড়া আঞ্চলিক সমস্যা গুলো আপনি সরাসরি না জেনে কিভাবে সমাধান করবেন? এ মহৎ কাজটি আপনার দ্বারাই সম্পন্ন করতে হবে। সে কারনে বর্তমান বাছাই পদ্ধতি সংস্কার করে পরিবর্তন করে সম্পন্ন করতে হবে। 
    ভারতে প্রশিক্ষন নেয়া আমার সহযোদ্ধা অনেকেই আর বেচে নেই; তাদের পরিবার বঞ্চিত হল মহান স্বাধীনতার ফসল থেকে। এ কাজ যারা করেছে, তারা তাদের ইচ্ছে মত অর্থ নিয়ে ৭১ এর স্বাধীনতা বিরোধীদের নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় লিখে দিয়েছে। যে সমস্যা মাদারীপুরের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের কলুষিত করছে, সে সমস্যা কেন্দ্রীয়ভাবে সমাধান হবার নয়; যার যার জেলা উপজেলায়ই সমাধানযোগ্য।
    আমার মুক্তিযোদ্ধা হবার সখ নেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু ঐ আসল মুক্তিযোদ্ধা হতভাগাদের কি হবে? যারা ৭১ এ মুক্তিযুদ্ধের নাম মূখে আনেনি, তারা ভাতা পাচ্ছে, তাদের সংসার ভালো চলছে আর যারা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধে গেল, যুদ্ধ করলো তাদের নাম নেই; এ কলঙ্ক এ ব্যর্থতা যে কোন ভাবেই হোক আওয়ামী লীগ সরকারের এবং  আপনার উপরই বর্তায় কারন আওয়ামী লীগ মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব প্রদান করেছিল।
    আপনি আমাদের শেষ ।মহান আল্লাহ্‌ যেনো আপনার দ্বারা কোন ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহনের কলঙ্ক লেপন না করে। আল্লাহ্‌ আপনাকে সঠিক মুক্তিযোদ্ধাদের চিনহিতকরনে সহযোগিতা করুক।
    আমরা মুজিবনগরে (ভারতে) প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এর চেয়ে বড় পরিচয়ের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনার বিশেষ সহকারী ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপ ভারতের চাদপাড়া এবং পরবর্তীতে ব্যারাকপুর মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং আমরাও একই সময়ে একই শিবিরে একই কমান্ডারের অধীন প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা। ডঃ আব্দুস সোবহান গোলাপের নাম যদি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকায় থাকতে পারে, তবে আমাদের নাম থাকবে না কেন?
    শুধু আমরা নই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সারা বাংলাদেশে বহু অখ্যাত অপরিচিত অশিক্ষিত অজো পাড়া গায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বহু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নাম এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি। বহু মুক্তিযোদ্ধা ইতোমধ্যেই পরলোকগমন করেছেন, কোন স্বীকৃতি ও সুযোগ সুবিধা ভোগ না করেই তারা চলে গেছেন বাঙ্গালী জাতিকে মহান স্বাধীনতা প্রদান করে। তাদের নাম কে তালিকাভুক্ত করবে? কেন একটি সঠিক তদন্ত কমিটি কর্তৃক সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা হয়নি? এ প্রশ্ন আমরা কাকে করবো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী?  আমরা মনে করি মহান মুক্তিযুদ্ধের নেত্রিত্বদানকারী দল হিসেবে জাতিরজনক বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের এ মহান দায়িত্ব মুক্তিযোদ্ধাদের জীবদ্ধশায় সম্পন্ন করা উচিত।
    আমার লজ্জা করে কাউকে বলতে যে আমাকে মন্ত্রী অপমান করেছে, তোমরা বিচার কর। তাই অনলাইনেই বিচার চাই। মোজাম্মেল আমাকে গায় হাত দেয়নি; মানসিক ভাবে প্রচন্ড আঘাত করেছে, যা'কোটি টাকায় শোধ হবে না; যা' রোজ কিয়ামতের আগ পর্যন্ত আমার অন্তর থেকে মুছবে না। সমাজ সংসার বন্ধু বান্ধব আত্মীয় পরিজন সবাই নিষেধ করছে=মন্ত্রীর বিরুদ্ধে কিছু না লেখার জন্য; ৭১ সালেও ত আমার মা মুক্তিযুদ্ধের নামে কোথায় গিয়ে মারা যাবো, তাই যাবার জন্য উন্মাদ হয়ে এখানে ওখানে ছটোছুটি করা দেখেই মা'বুঝেছিল, ছেলে আমার ভারতে যাবার জন্য পাগল হয়ে গিয়েছে; সেই মায়ের নিষেধ অমান্য করে যখন ভারত যেতে পেরেছি; তখন মায়ের উপরে ত আর কোন আত্মীয় হয় না?
     তাই আপনার দেয়া প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। মুক্তিযোদ্ধাদের কেউ অপমান করলে আপনি জাতিকে কথা দিয়েছেন; প্রতিবাদীদের সাথে আপনি আছেন। আমি আমার এ সংগ্রামে আপনার সমর্থন চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
    ঘরের ইঁদুর বাধ কাটলে বাঁধ দিয়ে হয়রান হয়ে যাবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী;
    আ ক ম মোজাম্মেল হক কে মন্ত্রী পরিষদ থেকে বরখাস্ত করে জাতিরজনক, মুক্তিযুদ্ধ ও মহান স্বাধীনতার গৌরবকে অক্ষুন্ন রাখুন; আপনার সমস্ত সফলতা মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রণয়নের ব্যর্থতার কালিমায় মলিন হয়ে যাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। 


    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমি মুক্তিযোদ্ধা হতে চাইনা কিন্তু আমার বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করার দাবী জানাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী; ওরা গরীব-আমি ইনশাহ আল্লাহ্‌ গরীব নই; অনেক ধন সম্পদ নাম যশ যত সামান্য হলেও আমার দুইবেলা দুই মুঠো ভাত জোটে। কিন্তু নিভৃত পল্লীর অশিক্ষিত হত দরিদ্র্য মুজিব নগরের মুক্তিযোদ্ধা-ওরা মাসের ১০ হাজার টাকা ভাতা পেলে ওদের জীবন কত সুখের হতে পারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী?
    যাদের অর্থ আছে, তারাই কমান্ডারদে কিনে নেয়; নেতা নেত্রীদের বাসায় বড় ধরনের উপঢৌকন পাঠায়, তাদের নাম তালিকাভুক্ত হয়ে যায়;
    এ দুর্নীতি এ স্বজনপ্রীতি মহান মুক্তিযুদ্ধের জন্য, জাতিরজনকের জন্য আপনার জন্য সর্বোপরি সকল মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদের জন্য কলঙ্কিত অধ্যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। 
    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমি ভাবিনা এত কিছু একজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে লিখবার পরে আমার কি হবে? ১৫ই আগষ্টের চেয়ে ভয়াবহ আর কিছুই হতে পারে না; যে আগষ্ট আমার চোখে দেখা। এতিম কচি খোকার মত ১৫ই আগষ্ট ঢাকার রাজপথে ঘুরে ঘুরে দেখেছি লাশের সমাহার; বদ্ধ পাগল হয়ে তিন মাস জেল খেটেছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী;
    তেজগাও থানার এস আই জাতিরজনক কে গালি দেয়ায় গভীর রাতে এফ ডি সি'র সমূখের রেললাইনে পিটিয়ে ১৪ দিন জেল খেটেছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী; আমার হারাবার কিছু নেই; যেমন নেই আপনার। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বাদী বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ফ ম মোহিত আমার একান্ত ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ও বন্ধু ছিল। ১৫ই আগষ্ট রাতে ৩২ নং বাড়ীতে কর্মরত শহীদ এস আই সিদ্দিকুর রহমান আমাদের কোলকাতায় মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষন দিয়েছিলেন। শুনেছি, তাঁর নামও নাকি মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নেই।
    সত্য কথা অনেক সময় মহা সংকট ও বিপদ ডেকে আনে, এ লজিক আমিও জানি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী; আমি আ ক ম মোজাম্মেল হক এর পদত্যাগ চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী;
    এর জন্য ইন্টারনেটের কোন বিভাগ আমি বাকী রাখবো না মাননীয় প্রধানমন্ত্রী; আপনার দৃষ্টিতে আমার এ আবেদন কোন না কোন ভাবে পৌছাবেই।

    http://narrowpolitics.blogspot.com/
     http://mukthizcreation.wordpress.com/
    http://bdawamileague.wordpress.com/
     http://creationofmukthi.blogspot.com
     http://misrulesofbnpjamat.wordpress.com/
     http://sheikhhasina.blog.com/
     http://skhasinawajed.blogspot.com
     http://deshratna.weebly.com
     http://bangladeshstudentleague.blog.com/
     http://daughterofthedemocracy.blogspot.com
     http://bangabandhuporisadmv.blogspot.com
     http://thegreatestbangalee.blogspot.com
     http://theburningnation.weebly.com/
     http://jathirpitha.wordpress.com
     http://skmujiburrahman.blogspot.com
     http://bangabandhu.weebly.com
     http://bangabandhuporisad.webs.com/
     http://bangabandhu.webs.com
     http://august75tragedy.blogspot.com
     http://thefatherofnation.blogspot.com
     http://mujibshena.blogspot.com
     http://bangladeshawamileague.webs.com
     http://worldawamileague.blogspot.com
     http://charterofchange.blogspot.com/
     http://charterofchange2021.blogspot.com/
     http://digitalbangladesh.blog.com
     http://mukthi.tumblr.com/archive
     http://mukthi.tumblr.com/muktimusician
     http://thefutureleaderjoy.wordpress.com/
     http://thefutureleader.webnode.com
     http://jajaborpakhi.blog.com/
     http://moktelhossainmukthi.blog.com
     http://muktimusician.blog.co.in
     http://muktirpata.blogspot.com
     http://muthirpachali.blogspot.com
     http://mukthimadaripuri.blog.co.in
     http://amarmonmanena.webs.com/
     http://mukthi.webnode.com/
     http://muktirpata.weebly.com/
     http://khasherhat.blogspot.com
     http://amramujibshena.blog.com/
     http://muktimusician.blog.com
     http://muktimusician.stumbleupon.com/
     http://muktimadaripuri.blogspot.com
     http://muktimusician.blogspot.com
     http://mukthircollection.blogspot.com
     http://muktimusician.photobucket.com/
     http://muktimusician.wordpress.com
     http://mukthircollection.blogspot.com
     http://moktelhossainmukthi.blogspot.com
     http://freedomfighters71.blogspot.com
     http://misrulesofbnpjamat.blogspot.com
     http://warcrime1971.blogspot.com
     http://khaledaziaandrazakars.wordpress.com
    মোকতেল হোসেন মুক্তি
    কন্ঠশিল্পী মুক্তিযোদ্ধা
    প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি
    সময়৭১
    মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ
    বঙ্গবন্ধু পরিষদ, মালদ্বীপ শাখা
    সাধারণ সম্পাদক
    মালদ্বীপস্থ প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটি এসোসিয়েশন
    সুরকার গীতিকার ও সঙ্গীত পরিচালক
    সঙ্গীত শিক্ষক
    জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ।